July 10, 2019

Watch Now

ঘুরে আসুন বিরিসিরি

য়মনসিংহ বিভাগের উত্তরে বাংলাদেশ সীমান্তের কোল ঘেঁষেই দেশের ইদানীংকালের একটি জনপ্রিয় ভ্রমণকেন্দ্রের অবস্থান। বিরিসিরি নামটা লোকমুখে খুব জনপ্রিয় হলেও এই অঞ্চলের নাম সুসঙ্গ দুর্গাপুর, যা নেত্রকোনা জেলার অন্তর্ভুক্ত। বিরিসিরি হলো দুর্গাপুরের একটি ইউনিয়নের নাম মাত্র।

কেনো বিখ্যাত?

সুসং দুর্গাপুরের চীনামাটির পাহাড় এখানকার পর্যটকদের সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। সাদা ও গোলাপি বর্ণের টিলাগুলি যেকোনো কাউকে বিনোদিত করবে। সোমেস্বরী নদীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনেককে বিরিসিরির দিকে টেনে আনে। কমলা বাগানের দৃশ্যও চমৎকার।

বিরিসিরি কত দূরে?

ঢাকা থেকে প্রায় ১৮০ কিঃমিঃ উত্তরে অবস্থিত। চট্টগ্রাম শহর থেকে ৪১৩ কিঃমিঃ। রাজশাহী শহর থেকে ২৯৩ কিঃমিঃ। সিলেট শহর থেকে

১৭১ কিঃমিঃ। বরিশাল শহর থেকে ৩৯২ কিঃমিঃ। খুলনা শহর থেকে ৪১৫ কিঃমিঃ। রংপুর শহর থেকে ৩৫১ কিঃ মিঃ।

ইতিহাস

এলাকার বর্তমান দশভূজা বাড়ির প্রাঙ্গনে বহুকাল আগে প্রায় ১২৮০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে সোমেস্বর নামের এক অভিযাত্রী ভারতের কান্যকুব্জ থেকে কামরূপ ভ্রমণের সময় যাত্রাবিরতি করে। অনেক সঙ্গীসাথী সহ তিনি অশোক বৃক্ষের নিচে বিশ্রাম করেন। তখনকার সময় অত্র এলাকা ময়মনসিংহের ‘পাহাড় মুল্লুক’ বলে পরিচিত ছিল। এই অঞ্চলের রাজা ‘বৈশ্য গারো’ ছিল নির্দয় ও অত্যাচারী। কাহিনীক্রমে সোমেশ্বর তার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয় ও তাকে পরাহস্ত করে সু-সঙ্গ অর্থাৎ ভাল সঙ্গ নামে এক সামন্ততান্ত্রিক রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।

কয়েকশো বছর পর সোমেশ্বর পাঠকের বংশের তৎকালীন সদস্য রাজা রঘুনাথ মুঘল সম্রাট আকবরের সঙ্গে এক চুক্তির অংশ হিসেবে বিক্রমপুরের কিছু প্রভাবশালী শাসকের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে জয়ী হয়। আর তার অংশ হিসেবে সেখান থেকে অষ্ট ধাতুর এক দুর্গা প্রতিমা নিয়ে রাজ মন্দিরে স্থাপন করেন।

সোমেস্বরের প্রতিষ্ঠিত সমাজতান্ত্রিক দল সুসং ও তার বংশোদ্ভূত রাজা রঘুনাথের দুর্গা প্রতিমা স্থাপনের যোগসূত্র ধরে এই অঞ্চলের নাম দেওয়া হয় “সুসং দুর্গাপুর”। পরবর্তীতে এখানে ব্রিটিশ রাজ স্থাপিত হয়। ব্রিটিশদের ছেড়ে যাওয়ার পর হাতি খেদা আন্দোলন, পাগলপন্থী বিদ্রোহ ও টঙ্ক আন্দোলনের ভেতর দিয়ে এই এলাকার সত্ত্বা আরও সুদৃঢ় হয়। ১৯৪৬ সালের দিকে ভারতের তেভাগা আন্দোলন চার পাশে ছড়িয়ে পড়ে যার প্রভাব এই অঞ্চলেও পড়েছিলো।

কী কী দেখবেন?

  • সোমেস্বরী নদী
  • বিজয়পুর বিজিবি ক্যাম্প ও বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের জিরো পয়েন্ট
  • কমলা বাগান
  • সাধু যোসেফের ধর্মপল্লী
  • রাণীখং উচ্চ বিদ্যালয়
  • হাজং মাতা শহীদ রাশিমনি স্মৃতিসৌধ
  • চীনামাটির পাহাড় ও সবুজ-নিলাভ পানি
  • সুসঙ্গ জমিদার বাড়ি
  • ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কালচারাল একাডেমী
  • গারো পাহাড় ও গারো পল্লী

২ দিনের ভ্রমণ পরিকল্পনা ও খরচ (ট্যুর প্লান)

প্রথম দিন-

ভোর বেলায় ঢাকা থেকে রওনা হয়ে যান। গনপরিবহনে চড়ে প্রায় ৮ ঘণ্টার যাত্রা শেষে দুপুরের শেষ ভাগে পৌঁছে যাবেন বিরিশিরি। হালকা বিশ্রাম ও খাওয়া দাওয়া করে বের হয়ে যান।

দেখবেন –

সুসঙ্গ জমিদার বাড়ি , ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কালচারাল একাডেমী, গারো পাহাড় ও গারো পল্লী।

খরচ –

বাইক ভাড়া করলে জনপ্রতি ৩০০-৫০০ টাকার ভেতর পেয়ে যাবেন। সাথে ব্যাগ না থাকলে এক বাইকে ২ জন করে বসতে পারবেন, এতে করে খরচ কমে আসবে। অথবা একটি অটোরিকশা ভাড়া করতে পারেন যাতে ৩-৪ জন একসাথে চলতে পারবেন। ৪০০-৮০০ টাকার ভেতর অটোরিকশা ভাড়া পড়বে।

দ্বিতীয় দিন –

সকাল সকাল বের হয়ে যান। সোমেস্বরী নদী ঘাটে পৌঁছে যান ও নৌকাযোগে পূর্ব থেকে নদীর পশ্চিম প্রান্তে চলে যান।

দেখবেন –

সোমেস্বরী নদী , বিজয়পুর বিজিবি ক্যাম্প ও বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের জিরো পয়েন্ট, কমলা বাগান , সাধু যোসেফের ধর্মপল্লী , রাণীখং উচ্চ বিদ্যালয় , হাজং মাতা শহীদ রাশিমনি স্মৃতিসৌধ , চীনামাটির পাহাড় ও সবুজ-নিলাভ পানি

খরচ –

আগাম বাইক ভাড়া করে যেতে পারেন। নদীর পূর্ব প্রান্ত থেকে বাইক ভাড়া করলে নৌকা পার হবার সময় জনপ্রতি বাইক ভাড়ার পাশাপাশি, নৌকায় নিজ ভাড়া ও সাথে আনা বাইক ভাড়া যোগ হবে।
জনপ্রতি বাইক ভাড়া ৪০০-৫০০ টাকা। ২ জন এক বাইকে উঠে গেলে জনপ্রতি খরচ কমবে। নৌকা পারাপারে জনপ্রতি খরচ ৫ টাকা, ও বাইকপ্রতি খরচ ১০ টাকা। আপনি নদীর পূর্ব প্রান্ত থেকে বাইক ভাড়া করলে নদী পারাপার বাবদ ১৫ টাকা আপনাকে বহন করতে হবে। নদীর পূর্বদিকে অটোরিকশা ভাড়া করে পশ্চিমে যেতে পারবেন না। তাই নদী পার করে ওই পাশ থেকেই অটোরিকশা ভাড়া করতে পারেন, একটি অটোরিকশার ভাড়া পড়বে ৫০০-৭০০ টাকা যা আপনাকে সবকয়টি স্থান ঘুড়িয়ে দেখাবে।

দ্বিতীয় দিন দুপুরের ভাগে ভ্রমণ শেষ করে মধ্যান্নভোজের পর রওনা হয়ে যান। রাতের বেলা ঢাকা পৌছাতে পারবেন। অন্য জেলা হতে আগত দর্শনার্থীদের হাতে ২ দিনের বেশী সময় রাখাটা উচিত।

বিঃদ্রঃ- সাথে গাড়ী থাকলে নদীর পূর্ব প্রান্ত পর্যন্ত চলে আসতে পারবেন। কিন্তু ওই পাশের এলাকা গুলো ভ্রমণ করতে অবশ্যই বাইক বা অটোরিকশা ভাড়া করতে হবে।

বিঃদ্রঃ- পরিপূর্ণ খরচের হিসাব পেতে নিচে স্ক্রোল করুন।

ট্রেন যাত্রা-

ময়মনসিংহ রেল স্টেশন থেকে সরাসরি চলে যেতে পারেন জারিয়া স্টেশনে। বিরিসিরির নিকটবর্তী ট্রেন স্টেশনের নাম জারিয়া। জারিয়া থেকে প্রায় ১২কিঃমিঃ উত্তরে দুর্গাপুরের অবস্থান যেটা আপনারা সিএনজি বা অটোরিকশায় চড়ে যেতে পারবেন।

ময়মনসিংহ – জারিয়া ট্রেন সময়সূচী

ময়মনসিংহ – জারিয়া ট্রেন সময়সূচী

ময়মনসিংহজারিয়া
০৬ঃ০০০৮ঃ৪৫
১২ঃ২০১৫ঃ১০
১২ঃ৫০২১ঃ৫৫

জারিয়া – ময়মনসিংহ ট্রেন সময়সূচী

জারিয়াময়মনসিংহ
০৯ঃ০৫১২ঃ০০
১৫ঃ৩০১৮ঃ২৫
১৮ঃ৫০২১ঃ৫৫

ময়মনসিংহ থেকে ঢাকাগামী ট্রেনের সময়সূচি

০১. যমুনা এক্সপ্রেস, ০৪:৩৫ টায়।
০২. ভাওয়াল এক্সপ্রেস, ০৫:৩০ টায়।
০৩. জামালপুর কমিউটার, ০৭:৩৩ টায়।
০৪. ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস (আন্তঃনগর), ০৯:১০ টায়।
০৫. ডেমু কমিউটার (জয়দেবপুর পর্যন্ত), ০৯:২৫ টায়।
০৬. হাওর এক্সপ্রেস (আন্তনগর), ১১:০০ টায়।
০৭. বলাকা কমিউটার, ১৩:৪৫ টায়
০৮. দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, ১৫:৩৩ টায়।
০৯. তিস্তা এক্সপ্রেস (আন্তনগর), ১৭:১০ টায়।
১০. মহুয়া কমিউটার, ১৭:২২ টায়
১১. অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস (আন্তনগর), ১৯:১৫ টায়।

ঢাকার কমলাপুর থেকে ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচি

০১. বলাকা কমিউটার, ০৪:৪০ টায়।
০২. দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, ০৫:৩৫ টায়।
০৩. তিস্তা এক্সপ্রেস, ০৭:২০ টায়।
০৪. মহুয়া কমিউটার, ০৮:১৫ টায়।
০৫. অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস, ০৯:৪৫ টায়।
০৬. মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস, ১৪:১৫ টায়।
০৭. জামালপুর কমিউটার, ১৫:৩০ টায়।
০৮. যমুনা কম্পিউটার, ১৬:৪০ টায়।
০৯. ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস, ১৮:০০ টায়।
১০. ভাওয়াল এক্সপ্রেস, ২১:২০ টায়।
১১. হাওড় এক্সপ্রেস, ২৩:৪৫ টায়।

অন্যান্য জেলা থেকে ময়মনসিংহের ট্রেন যাত্রার সময়সূচী জানতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন-

Mymensingh.gov
ই-সেবা

বাস যাত্রা

(ঢাকা থেকে)

মহাখালী থেকে রাত ১২টার নাইট কোচ। কয়েকটি পরিবহন পাবেন মহাখালীতে। সরাসরি ভোর বেলায় দুর্গাপুর গিয়ে নামাবে। আগে থেকে বুকিং দিয়ে রাখা ভালো। কমলাপুর থেকে বিআরটিসি স্পেশাল সার্ভিস প্রতিদিন বিকেল ৩ঃ২০এ ছেড়ে যায়। এটি দুর্গাপুরের তালুকদার প্লাজার সামনে নামাবে।

দুর্গাপুর থেকে

তালুকদার প্লাজার সামনে থেকে রাত ১১ঃ০০ টা ও ১১ঃ৩০এ দুটি পরিবহন ছেড়ে যায় মহাখালীর উদ্দেশ্যে। ভোর বেলায় মহাখালী পৌছাবেন।

উকিলপারার তালুকদার প্লাজার সামনে থেকে বিআরটিসি বাস প্রতিদিন সকাল ৬টায় ছেড়ে যায়

Column 1Column 2
Column 1 ValueColumn 2 Value

কোথায় থাকবেন?

বিরিসিরিতে কোনও ৪ বা ৫ তারকা হোটেল পাবেন না। এখানে পরিপাটি করে থাকার মতন সবচেয়ে ভালো জায়গা হলো YMCA রেস্ট হাউজ, YWCA গেস্ট হাউজ ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কালচারাল একাডেমী গেস্ট হাউজ যেখানে আপনারা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষ পাচ্ছেন।

কিছু জনপ্রিয় হোটেলের যোগাযোগ নম্বর দেওয়া হলো-

জেলা ডাক বাংলো01558380383,  01722571795
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কালচারাল গেস্ট হাউজ09525-56042, 0181548006
YMCA রেস্ট হাউজ একাডেমী01818613496, 017167277637, 01714418039,
0174330630, 019244975935, 017787833332
YWCA গেস্ট হাউজ017110277901
নদীবাংলা গেষ্ট হাউজ01771893570, 01713540542
শতরূপা ভবন01749-738909
স্বর্ণা গেস্ট হাউস01712284698, 01728438712
হোটেল সুসং01914791254
হোটেল জবা01711186708, 01753154617

 

দুর্গাপুরে গাড়ী ভাড়া

যদিও এই এলাকায় অটোরিকশা বা মোটরবাইক নিয়ে চলাচল করার জনপ্রিয়তা বেশী, তবুও যেসব পর্যটক দুর্গাপুর পৌঁছে গাড়ী নিয়ে চলাচল করতে পছন্দ করেন তাদের জন্য একটি কার রেনটাল সেবা প্রতিষ্ঠানের যোগাযোগ নম্বর দেওয়া হলোঃ

এস আর কার রেনটাল সার্ভিস ০১৭৮০৪৬৮৭০৭, ০১৯৮৯৮২৮৬৫৯

https://maps.google.com/?cid=6278617849345495892

 

ভ্রমণে খরচের হিসাব (২ জন ভিত্তিক)

ট্রেন

ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ একমুখী ট্রেন ভাড়া (তিস্তা এক্সপ্রেস)
জনপ্রতি ১৬০ টাকা (সাধারন)
জনপ্রতি ৩৪২ টাকা (এসি চেয়ার)
ময়মনসিংহ থেকে জারিয়া একমুখী ট্রেন ভাড়া – ২০ টাকা (সাধারন)
সর্বমোট – জনপ্রতি ৩৫০ টাকা (সাধারন) ৭২৪ টাকা (এসি)
(ভিন্ন ট্রেনে ও ট্রেন রুটে ভাড়া কমবেশি হবে)

জারিয়া ট্রেন স্টেশন থেকে দুর্গাপুর পর্যন্ত সিএনজি/অটোরিকশা একমুখী ভাড়া ৫০-১০০ টাকার ভেতর।

ট্রেনে আসা যাওয়া করতে ২ জনের সর্বমোট খরচ

সাধারন ট্রেন হিসেবে

৩৫০+৩৫০ (সাধারন ট্রেন) + ১০০+ ১০০ (জারিয়া থেকে সিএনজি ভাড়া) = ৯০০ টাকা (২ জনের) ও ৪৫০ টাকা একজনের সর্বমোট খরচ

এসি ট্রেন হিসেবে

৭২৪ + ৭২৪ = ১৪৪৬ টাকা ট্রেন খরচ
১০০+১০০= ২০০ টাকা সিএনজি খরচ
সর্বমোট= ১৬৪৬ টাকা (২ জনের)
জনপ্রতি = ৮২৩ টাকা

বাস

ঢাকার মহাখালী থেকে নাইটকোচ- জনপ্রতি ৩৫০ টাকা (একমুখী)
যাওয়া আসা বাবদ- ৭০০ টাকা

বাসে সরাসরি দুর্গাপুরের তালুকদার প্লাজার সামনে নামা যায়। অনেক সময় বাস পাওয়া কঠিন হয়ে যায় বিধায় কিছু পর্যটক ট্রেন যাত্রাটাই বেশী পছন্দ করে।

দুর্গাপুর এলাকায় ঘুরাঘুরি

সারাদিনের অটোরিকশা ভাড়া- সর্বোচ্চ ৮০০ টাকা
২ দিনের সর্বোচ্চ অটোরিকশা ভাড়া – ১৬০০ টাকা
২ দিনের জনপ্রতি – ৮০০ টাকা
২ দিনের জনপ্রতি বাইক ভাড়া ৪০০-৫০০ টাকা

হোটেল ভাড়া-

সাধারন রুম- ৩০০-৪০০ টাকা (জনপ্রতি ১৫০-২০০টাকা)
এসি রুম- ১০০০ টাকা (জনপ্রতি ৫০০ টাকা)

খাওয়া দাওয়া

২ দিনে জনপ্রতি সর্বোচ্চ ৪০০-৫০০ টাকা

সর্বমোট ভ্রমণ খরচ

জনপ্রতি ২০০০-৩০০০ টাকা

লোকসংখ্যা বেশী হলে খরচ আরও কমে আসবে। ২ দিনের জায়গায় একদিনে ভ্রমণ শেষ করে আসলে ১৫০০ টাকার ভেতর ভ্রমণ শেষ করা যেতে পারে।

পরিশেষে-

এখানে দেওয়া সকল তথ্যই লোকমুখে শোনা অথবা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত। খরচের খসড়া যে হিসাবটি পরিবেশন করা হয়েছে এর চেয়ে কিছুটা কমবেশি হতে পারে। যা যা পরিবহন ও হোটেলের তথ্য দেওয়া আছে এর চেয়েও অধিক সংখ্যক পরিবহন ও হোটেল থাকতে পারে।

উপদেশ-

যেখানেই ভ্রমণে যাবেন আগাম গুছিয়ে পরিকল্পনা মোতাবেক যাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে করে ভ্রমণ করতে সুবিধা হবে। তার পাশাপাশি যেখানেই যাবেন সেখানকার পরিবেশ রক্ষা করার বিষয়টা মাথায় রাখবেন। নিজে এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখুন এবং অন্যকেও একই কাজ করতে উৎসাহ দিন।

Share it with your friends!

Exclusive Content

Be Part Of Our Exclusive Community

Become a Patron

STORE

merch

20% Off All Merch

Sponsor Us

Be Part Of Our Exclusive Community

MRM World aspires to build an interactive and educated community. Funding our initiatives is a challenge. You could be a part of it.

Find out more

STORE

merch

Choose from our colourful and exclusive products.

Upto 15% Off